বাংলাদেশ

যেসব খাবার অতিরিক্ত খেলে কিডনিতে পাথর হয়, প্রতিরোধের উপায়

লাইফস্টাইল ডেস্ক : কিডনিতে পাথর একটি খুবই সাধারণ কিডনি রোগ। সাধারণ কিডনিতে যখন খনিজ পদার্থ এবং লবণ, যেমন ক্যালসিয়াম, অক্সালেট এবং ইউরিক অ্যাসিড জমা হয়, তখনই পাথর দেখা দেয়।

কিডনিতে পাথর সহজে অপসারণ করা গেলেও এ রোগ বেশ বেদনাদায়ক। তবে জীবনযাত্রার সহজ পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রায়শই এগুলো প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

কিডনিতে পাথরের লক্ষণ:

১.পিঠের নিচের দিকে, পেটে অথবা প্রস্রাবের সময় তীব্র ব্যথা

২.প্রস্রাবে রক্ত (গোলাপী বা লালচে রঙের প্রস্রাব)

৩.বমি বমি ভাব এবং বমি

৪.ক্ষুধা হ্রাস এবং শরীরে ভারী বোধ

কিডনিতে পাথর প্রতিরোধের উপায়:

ডিহাইড্রেট থাকা: প্রতিদিন কমপক্ষে ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং খনিজ জমা হওয়া রোধ করা যায়।

লবণ কম খাওয়া: বেশি লবণ গ্রহণ প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি করে, যা কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে।

ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার: উভয়ই কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

এই ৫ ফলে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন পাবেন

অক্সালেটযুক্ত খাবার সীমিত গ্রহণ: ক্যালসিয়াম এবং অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার, যেমন পালং শাক, বাদাম এবং চকোলেট পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

সুষম খাদ্য, সঠিক ঘুম এবং নিয়মিত চিকিৎসা পরীক্ষা কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং দীর্ঘমেয়াদে কিডনিতে পাথর হওয়া রোধ করতে পারে।

তথ্যসূত্র: সামাটিভি।

সোর্স: জুম বাংলা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button